মিজানুর রহমান ,ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহে পুলিশ কনস্টেবল আত্নহত্যার পুর্বে তার নিজ হাতে সুইসাইড নোটে লিখে গেছেন সংসারে অভাব-অনটন এবং দুই ব্যক্তির কাছে পাওনা টাকা ফেরত না পাওয়ায় আত্নহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন বলে ‘সুইসাইড নোট’ লিখে গেছেন ময়নমসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার পুলিশ কনস্টেবল নূরে আলম। সুইসাইড নোটের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, দুই ব্যক্তির কাছে নিহত কনস্টেবল প্রায় পৌনে ৩ লাখ টাকা পেতেন। দীর্ঘ দিনধরে দেই, দিচ্ছি করে পাওনা টাকাগুলি দিচ্ছিলো না।
এতে মানসিকভাবে হতাশ হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন ওই কনস্টেবল। রবিবার সকালে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মাহমুদুল ইসলাম জানান সুইসাইড নোটের তথ্য অনুযায়ী ইতোমধ্যেই নাহিদ আহমেদ রায়হান নামে এক বালু ব্যবসায়ীকে স্থানীয় শম্ভুগঞ্জ এলাকা থেকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তি নূরে আলমের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এর পুর্বে শনিবার রাতে নগরীর জামতলা পোড়াবাড়ি এলাকার নিজ বাড়া বাসা থেকে নূরে আলমের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তার স্ত্রী ও পরিবারের লোকজন বাসায় ছিলেন না। পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার থেকে ডিউটিতে না আসায় শনিবার খোঁজ-খবর নিতে কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ কনস্টেবল নূরে আলমের বাসায় যায়। দীর্ঘসময় ধরে ডাকাডাকির পরও কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে রাত ৮টার দিকে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস এসে দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে নূরে আলমের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ আরো জানায়,
মরদেহের পাশ থেকেই বেশ কয়েকটি চিঠি পাওয়া যায় । তার একটিতে নাহিদ আহমেদ রায়হান নামে এক বালু ব্যাবসায়ীর কাছে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা এবং মোশারফ হোসেন নামে আরেক ব্যক্তির কাছে ১ লাখ টাকা পাওয়ার কথা লিখেগেছেন কনস্টেবল নুরে আলম।
এতে মানসিকভাবে হতাশ হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন ওই কনস্টেবল। রবিবার সকালে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মাহমুদুল ইসলাম জানান সুইসাইড নোটের তথ্য অনুযায়ী ইতোমধ্যেই নাহিদ আহমেদ রায়হান নামে এক বালু ব্যবসায়ীকে স্থানীয় শম্ভুগঞ্জ এলাকা থেকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তি নূরে আলমের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এর পুর্বে শনিবার রাতে নগরীর জামতলা পোড়াবাড়ি এলাকার নিজ বাড়া বাসা থেকে নূরে আলমের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তার স্ত্রী ও পরিবারের লোকজন বাসায় ছিলেন না। পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার থেকে ডিউটিতে না আসায় শনিবার খোঁজ-খবর নিতে কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ কনস্টেবল নূরে আলমের বাসায় যায়। দীর্ঘসময় ধরে ডাকাডাকির পরও কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে রাত ৮টার দিকে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস এসে দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে নূরে আলমের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ আরো জানায়,
মরদেহের পাশ থেকেই বেশ কয়েকটি চিঠি পাওয়া যায় । তার একটিতে নাহিদ আহমেদ রায়হান নামে এক বালু ব্যাবসায়ীর কাছে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা এবং মোশারফ হোসেন নামে আরেক ব্যক্তির কাছে ১ লাখ টাকা পাওয়ার কথা লিখেগেছেন কনস্টেবল নুরে আলম।